(পরীক্ষামূলক সম্প্রচার)

আজ: বৃহস্পতিবার, ১৯শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ ৪ঠা আশ্বিন, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ ১৬ই রবিউল আউয়াল, ১৪৪৬ হিজরি

স্বস্তি নেই বাজারে

 

ডেস্ক রিপোর্ট: নিত্যপণ্যের দাম না কমায় দারুণ অস্বস্তিতে সাধারণ ক্রেতারা। শুক্রবার (২৬ মে) সকালে সরেজমিনে রাজধানীর কয়েকটি বাজার ঘুরে এমন চিত্র দেখা গেছে।ক্রেতারা বলছেন, কয়েকমাসে বাজারে নিত্যপণ্যের ঊর্ধ্বগতির উত্তাপ সব কিছুতে ছড়িয়ে পড়ছে। অবস্থা এমন যে, মাছ-মাংস ছুঁয়ে দেখতেও ভয় পাচ্ছেন নিম্ন ও নিম্ন-মধ্যবিত্তরা।

মাছ মাংস দূরের কথা, সবজিতেও স্বস্তি মিলছে না সাধারণ ক্রেতার। প্রতিদিনের রান্নায় সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত আলু কিনতে হচ্ছে ৪০ টাকা কেজি দরে। এ ছাড়া ৬০ টাকার নিচে কোনো সবজি কিনতে পারছেন না ক্রেতারা।রাজধানীর কাওরানবাজার ঘুরে দেখা যায়, সপ্তাহের ব্যবধানে প্রতি কেজি ব্রয়লার মুরগি ১০ টাকা কমে বিক্রি হচ্ছে ২১০ টাকায়। সোনালী মুরগিও কেজিতে ২০ টাকা কমেছে, বিক্রি হচ্ছে ৩০০ টাকায়।ডিমের দাম ডজনে ৫ থেকে ১০ টাকা বেড়ে প্রতি ডজন বিক্রি হচ্ছে ১৪০ থেকে ১৪৫ টাকায়। যা খুচরায় কিনতে গেলে প্রতি হালি পড়ছে ৫০ টাকা। গরুর মাংস বিক্রি হচ্ছে ৭৫০ থেকে ৮০০টাকা কেজি দরে।রাজধানীর বিভিন্ন কাঁচাবাজার ঘুরে দেখা যায়, বাজারে অধিকাংশ ক্রেতাই সর্ব নিম্নস্তর ২৫০ গ্রাম করে কাঁচা মরিচ কিনছেন। আর এই ২৫০ গ্রাম কাঁচা মরিচ কিনতে তাদের গুনতে হচ্ছে ৫০ টাকা পর্যন্ত। যদিও ভ্রাম্যমাণ ভ্যানে ২৫০ গ্রাম কাঁচা মরিচ মিলছে ৪০ টাকায়।ব্যবসায়ীরা বলছেন, ‘বৃষ্টির কারণে কৃষকের ক্ষেতেই প্রচুর পরিমাণ কাঁচা মরিচ নষ্ট হয়েছে। তাই বাজারে কাঁচা মরিচের সরবরাহ কমেছে। কদিন পর কাঁচা মরিচের দাম আরও বাড়তে পারে।’এদিকে সরকার চিনির দাম নির্ধারণ করে দিলেও তার কার্যকারিতা নেই বাজারগুলোতে। বর্তমানে প্রতি কেজি চিনি বিক্রি হচ্ছে ১৩০ থেকে ১৪০ টাকা দরে। বিক্রেতারা বলছেন, পাইকারি বাজারে দাম বেশি হওয়ায় সরকার নির্ধারিত দামে চিনি কিনতে পারছি না।মসলাজাতীয় পণ্য পেঁয়াজ এবং আদার বাজার এখনও রয়েছে চড়া। বাজারে প্রতি কেজি পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ৭০ থেকে ৮০ টাকা দরে। আর প্রতি কেজি আদা মানভেদে বিক্রি হচ্ছে ৩০০ থেকে ৪০০ টাকারও বেশি দরে।শান্তিনগর বাজার ঘুরে দেখা গেছে, সেখানে প্রতি কেজি গরুর মাংস বিক্রি হচ্ছে ৮০০ টাকা দরে। খাসির মাংসের দাম প্রতি কেজি ১২৫০ টাকা। বকরির মাংস ১০০০ টাকা।

 

 

Share on facebook
Facebook
Share on twitter
Twitter
Share on linkedin
LinkedIn
Share on whatsapp
WhatsApp
Share on email
Email